Breaking

Post Top Ad

Your Ad Spot

বৃহস্পতিবার, ২২ জুন, ২০২৩

বাংলাদেশের শাড়ির হাট বসেছে হাওড়ায়

 ‌

Bangladesh-saree-market-in-Howrah

সমকালীন প্রতিবেদন : ‌এমনিতেই হাওড়া শাড়ি হাটের জন্য বিখ্যাত। তবে সবই ভারতীয় শিল্পীদের তৈরি শাড়ি। কিন্তু এখন এসেছে বাংলাদেশের নানাধরণের সব শাড়ি। রয়েছে ঢাকাই জামদানি, ঢাকাই মসলিন, তসর সিল্ক, রেশমি সিল্ক, কাঁথাসিল্ক আরও নানা শাড়ি, সব মিলিয়ে প্রায় পনেরো রকম। 

প্রত্যেক রকমের শাড়িই বিখ্যাত এবং নজর কাড়া। চোখ পড়লে নজর ঘোরানো এক প্রকার দায়। বাংলাদেশের বিখ্যাত জামদানির নিত্যনতুন ভ্যারাইটি। একদম অভিনব এই শাড়ি বাঙালিদের খুবই আকর্ষণ করছে। তবে এই শাড়ি মহলের মধ্য অন্যতম হল ঢাকাই জামদানি এবং ঢাকাই মসলিন। 

আদি মসলিন থেকেই নতুনভাবে ঢাকাই মসলিন বলে জানা যায়। দেশীয় মেশিনে তৈরি জামদানির থেকে অঢেল ফারাক। জানা যায়, বাংলাদেশী জামদানি শিল্পীদের হাতে বোনা। যে কারণে দামের দিক থেকে বাংলাদেশী জামদানির দাম বেশি হলেও মানুষের পছন্দের। যে কারণে চাহিদা রয়েছে বেশ। 

হাওড়া ডুমুরজলা স্টেডিয়াম সংলগ্ন আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় বাংলাদেশী শাড়ির স্টল। এই বাংলাদেশী শাড়ির স্টলে সন্ধে হলেই ক্রেতাদের ঢল নামছে। বাংলাদেশী বিভিন্ন নামিদামি শাড়ির বিপুল সম্ভার। জানা যায়, ওই স্টল থেকে খুচরোর পাশাপশি পাইকারি শাড়ি কেনারও সুযোগ রয়েছে। 

পাইকারি কেনার ক্ষেত্রে দামে কম পাওয়া যাবে। অফার আছে অনেক। এতে ক্রেতারাও খুশি। এক্ষেত্রে কম পক্ষে পাঁচটি শাড়ি এক সঙ্গে নিতে হবে। এই স্টলে বাংলাদেশী সিল্কের শাড়ি ১৫০০ টাকা থেকে শুরু। বাংলাদেশী জামদানি শাড়ি ২৫০০ টাকা থেকে শুরু। 

জানা যাচ্ছে, সর্বাধিক ২০-২৫ বা ত্রিশ হাজার টাকা মূল্যের শাড়ি রয়েছে। এক মহিলা ক্রেতা জানালেন ‌যে, তিনি এই স্টলের তসর এবং জামদানি দেখেছেন। জামদানির খুব সুন্দর কালেকশন। এই অভিনব হাট বেশ সাফল্য পেতে চলেছে বলেই ক্রেতারা মনে করছেন।



কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন