বনগাঁয় প্রজাতন্ত্র দিবস
গোটা দেশের সঙ্গে বনগাঁ মহকুমাতেও পালিত হল ৭৩ তম প্রজাতন্ত্র দিবস৷ এদিন সকালে বনগাঁর অভিযান সংঘ ময়দানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন বনগাঁর মহকুমা শাসক প্রেমবিভাস কাসাঁরি। উপস্থিত ছিলেন মহকুমা পুলিশ আধিকারিক অশেষবিক্রম দস্তিদার। জাতীয় পতাকা উত্তোলনের পর নিয়ম মেনে জাতীয় পতাকাকে অভিবাদন জানানো হয়। পুলিশ বাহিনী, দমকল বিভাগ, সিভিল ডিফেন্স সহ বিভিন্ন দপ্তরের পক্ষ থেকে অভিবাদন জানানো হয়। বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের পক্ষ থেকে ট্যাবলো অংশ নেয় এদিনের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে। বক্তব্য রাখতে গিয়ে মহকুমা শাসক প্রেমবিভাস কাসাঁরি বলেন, করোনার মতো কঠিন পরিস্থিতিতে বনগাঁ মহকুমার সরকারি, বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধি, জন প্রতিনিধি, সাধারণ মানুষ হাতে হাত মিলিয়ে যেভাবে একে অপরের পাশে দাঁড়িয়েছেন, তা অভাবনীয়।বারাসতে প্রজাতন্ত্র দিবস
উত্তর ২৪ পরগনার জেলাশাসক সুমিত গুপ্তার উপস্থিতিতে বারাসত কাছারি ময়দানে অনাড়ম্বরভাবে ৭৩ তম প্রজাতন্ত্র দিবস পালিত হল। অন্যান্য বছর প্রশাসনের পাশাপাশি বিভিন্ন স্কুল, কলেজের ছাত্রছাত্রীরা কুচকাওয়াজে অংশ নেন। কিন্তু করোনা পরিস্থিতির কারণে এবছরও ছাত্রছাত্রীরা অংশ নিতে পারেন নি। শুধুমাত্র পুলিশ, সিভিল ডিফেন্স সহ কয়েকটি সরকারি দপ্তরের প্রতিনিধিরা কুচকাওয়াজে অংশ নেন। জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন জেলাশাসক। এরপর জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে এদিনের অনুষ্ঠান শুরু হয়। উপস্থিত ছিলেন জেলার পুলিশ সুপার রাজনারায়ণ মুখার্জি। সুসজ্জিত জিপে করে সমগ্র প্যারেড পরিদর্শন করেন জেলাশাসক। রাজ্য সরকারের বিভিন্ন জনমুখী প্রকল্পের ট্যাবলো হাজির ছিল অনুষ্ঠান প্রাঙ্গনে।
সাংবাদিকদের স্মারকলিপি
খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে পুরুলিয়া জেলা পুলিশের বাধার সম্মুখীন হতে হয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিদের। এই ঘটনায় সরব হল পুরুলিয়া জার্নালিস্ট ক্লাব। এব্যাপারে পুরুলিয়ার পুলিশ সুপার এস সেলভা মুরগানের কাছে জার্নালিস্ট ক্লাবের পক্ষ থেকে স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়। এই কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন জার্নালিস্ট ক্লাবের সভাপতি অণির্বান বন্দোপাধ্যায়, সম্পাদক দীপেন গুপ্ত, সহ সম্পাদক বুদ্ধদেব পাত্র, কোষাধ্যক্ষ অরিন্দম গিরি সহ অন্যান্য সদস্যরা। জেলা পুলিশ সুপার এস সেলভা মুরুগান সাংবাদিকদের কাজে সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন। আগামী দিনে আর যাতে এই ধরনের ঘটনা না ঘটে, সেব্যাপারে নজর দেওয়ার আশ্বাস দেন তিনি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন