সাহায্য প্রদান
বীরভূমের ডেউচা পাচামি কয়লা খনি হলে মোহাম্মদ বাজার সহ ওই এলাকার প্রায় এক লক্ষ লোকের চাকরি পাবেন। আদিবাসীদের উন্নয়ন হবে। মোহাম্মদ বাজার ব্লক আদিবাসী তৃণমূল কংগ্রেস কমিটির উদ্যোগে শীতবস্ত্র প্রদান ও সংবর্ধনা সভায় এমনই দাবি করলেন বীরভূম জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল শুক্রবার বিকালে মোহাম্মদ বাজারের শেওড়াকুড়িতে বিজেপি থেকে এক হাজার কর্মী, সমর্থক তৃণমূলে যোগদান করেন। এদিনের অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকে অসুস্থ ও প্রতিবন্ধীদের হুইল চেয়ার, ট্রাই সাইকেল প্রদান করা হয়। আদিবাসী নেতা সুনীল সরেনের উদ্যোগে আয়োজিত এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রামপুরহাটের বিধায়ক আশীষ বন্দোপাধ্যায়, সিউড়ির বিধায়ক বিকাশ রায়চৌধুরী, সাঁইথিয়ার বিধায়ক নীলাবতী সাহা সহ জেলার অন্যান্য তৃণমূল নেতারা।
পুলিশ ক্রীড়া
শুক্রবার সকালে পুরুলিয়া জেলা পুলিশের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধন হলো পুরুলিয়া বেলগুমা পুলিশ লাইনে। বেলুন উড়িয়ে, পতাকা উত্তোলন করে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করলেন আইজি (বাঁকুড়া রেঞ্জ) রাজা শেখরণ। উপস্থিত ছিলেন পুরুলিয়ার পুলিশ সুপার এস সেলভা মুরুগান সহ জেলা পুলিশের আধিকারিকরা। বক্তব্য রাখতে গিয়ে আইজি রাজা শেখরণ বলেন, পুলিশ কর্মীদের খেলার মাধ্যমে নিজেদের কাজের স্পিড বাড়াতে হবে। খেলায় হার-জিত থাকবে। কিন্তু তা ধরে না থেকে আরও এগিয়ে যেতে হবে। দুদিনের এই প্রতিযোগিতায় জেলার বিভিন্ন থানা এলাকা থেকে পুলিশ কর্মী, এনভিএফ, সিভিক ভলান্টিয়ার, মহিলা পুলিশ কর্মীরাও অংশ নিয়েছেন। রবিবার একটি বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ক্রীড়া প্রতিযোগিতা শেষ হবে।
ঢুকতে বাধা
বীরভূম জেলায় প্রস্তাবিত কয়লা খনি অঞ্চলে ঢুকতে গিয়ে বাধার সম্মুখিন হলেন বাম নেতারা। এদিন সিপিআইএম নেতা সুজন চক্রবর্তী ও রামচন্দ্র ডোমের নেতৃত্বে এক প্রতিনিধি দল প্রস্তাবিত কয়লা খনি অঞ্চল হরিণসিংহা গ্রামে সাধারণ আদিবাসীদের সঙ্গে দেখা করতে যান। কিন্তু সেখানে তাঁরা বাধার মুখে পড়েন। তাঁদেরকে আটকে দিয়ে গো ব্যাক ধ্বনি দিতে থাকেন। কালো পতাকা দেখানো হয়। গ্রামবাসীদের দাবি, আগে এই নেতাদেরকে কোনওদিন এখানে দেখা যায় নি। খবর পেয়ে মোহাম্মদ বাজার থানার বিশাল পুলিশবাহিনী সেখানে গিয়ে গ্রামবাসীদের বোঝান। এরপর বাম প্রতিনিধিদল ওই গ্রামে ঢুকতে পারেন। এব্যাপারে সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, 'প্রস্তাবিত কয়লা খনি অঞ্চলের সাধারণ মানুষের সঙ্গে আমরা কথা বলতে এসেছিলাম। কিন্তু স্থানীয় তৃণমূলের কর্মী, সমর্থকেরা আমাদের গ্রামে ঢুকতে বাধা দেয়। তাদের মধ্যে কেউ কেউ কালো পতাকা দেখায়।'
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন