শহীদ স্মরণে
মাওবাদীদের হাতে নিহত হয়েছিলেন ফরওয়ার্ড ব্লকের ঝালদা দড়দা গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান চপলা গড়াইত সহ বাঘবিন্দ্যা সংসদের ৭ জন ফরওয়ার্ড ব্লক নেতা, কর্মী। ২০১০ সালের ১৬ ডিসেম্বরের সেই দিনটি আজও ফরওয়ার্ড ব্লক নেতা, কর্মীদের কাছে কালো দিন হিসেবে চিহ্নিত। আজ সেই ১৬ ডিসেম্বর। তাই এদিন ফরওয়ার্ড ব্লকের ঝালদার দলীয় কার্যালয়ে ১১ তম সপ্ত শহীদ দিবস পালন করা হল। শহীদদের উদ্দেশ্যে পতাকা উত্তোলন ও শহীদ বেদীতে মাল্যদান করার মাধ্যমে শহীদদের স্মরণ করা হয়। আগামী দিনে দলের পক্ষ থেকে সপ্ত শহীদের মূর্তি বসিয়ে দিনটি পালন করার পরিকল্পনা রয়েছে দলীয় নেতৃত্বের| এদিনের স্মরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য অজিতকুমার সাহু, মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য, ঝালদা দরদা শাখা সম্পাদক রহিন মাহাতো, জেলা ছাত্র নেতা ভৈরব ভট্টাচার্য প্রমুখ।
শংসাপত্র বিলি
শিবির করে তপশিলি উপজাতিদের জাতিগত শংসাপত্রের জন্য আবেদনপত্র জমা নিয়েছিল পঞ্চায়েত। আবেদন খতিয়ে দেখে বৃহস্পতিবার প্রথম পর্যায়ে সেই তপশিলি উপজাতিদের জাতিগত শংসাপত্র বিলি করলেন বীরভূমের জেলা শাসক বিধান রায়। এদিন হিংলো গ্রাম পঞ্চায়েত এবং ভাঁড়কাটা গ্রাম পঞ্চায়েতের মোট ১০০ জন আদিবাসীর হাতে শংসাপত্র তুলে দেন জেলাশাসক। ছিলেন মহকুমা শাসক দীপাঞ্জন মুখোপাধ্যায়, বিডিও অর্ঘ্য গুহ। ব্লক প্রশাসনের উদ্যোগে আদিবাসীদের দাবি মেনে গ্রাম পঞ্চায়েতগুলিতে শিবিরের আয়োজন করার পর সেখানে প্রায় ১৫০০ আবেদন জমা পড়ে। সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এদিন শংসাপত্র প্রদান করা হয়। এর পাশাপাশি ২৯০ জন আদিবাসীর হাতে কম্বল তুলে দেওয়া হয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন