শব্দবাজি নিষ্ক্রিয়
শব্দ দূষণকে রুখতে তৎপর হাবরা প্রশাসন। উত্তর ২৪ পরগনার হাবড়া থানার পুলিশ বুধবার সন্ধেয় বিভিন্ন দোকানে হানা দিয়ে উদ্ধার করে প্রায় ৩০ কেজি শব্দবাজি। হাবরা থানার পক্ষ থেকে বার বার সতর্ক করা সত্ত্বেও কিছু দোকানদার যারা বেআইনিভাবে শব্দবাজি মজুদ করে রাখছিল, তাদের বিরুদ্ধে এবার হাবরা থানার পুলিশ কঠোর পদক্ষেপ নেবে বলে জানানো হয়েছে। হাবড়া থানার পক্ষ থেকে দোকানদারদের উদ্দেশ্যে বলা হয়েছে, তারা যেন এই ধরনের কাজ আর না করে। তাদেরকে যেন গ্রেপ্তার না করতে হয়। উদ্ধার হওয়া শব্দবাজিগুলিকে নিষ্ক্রিয় করা হয় হাবরা পুরসভার ধাপার মাঠে। সেখানে রাখা ছিল দমকলের একটি ইঞ্জিন। উপস্থিত ছিল হাবড়া থানার পুলিশ। প্রসঙ্গত, হাবরা থানায় কয়েক বছর আগেই নিষিদ্ধ শব্দবাজি উদ্ধার করে থানার ভেতরে তা রাখা ছিল। আর সেই বাজির বিস্ফোরন ঘটে। তাতে জখম হন কয়েকজন পুলিশ কর্মী। তারপর থেকেই প্রতিবছর দীপাবলীর আগে হাবরা থানার পুলিশ নিষিদ্ধ শব্দবাজি উদ্ধারের তা নিষ্ক্রিয় করার ব্যবস্থা করে।
পুজো হল না
বৃষ্টির জলে ভেসে গেছে এলাকা। বাড়িতেও রয়েছে জল। প্রায় শতাধিক পরিবার রয়েছে জলমগ্ন অবস্থায়। জল ভেঙে আসতে পারবেন না পুরোহিতও। তাই বেশিরভাগ ঘরে হল না লক্ষ্মী পুজো। এমনটাই অবস্থা অশোকনগর পুরসভার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের তরুণপল্লী এলাকার। প্রায় এক মাসেরও বেশিদিন ধরে জলমগ্ন এলাকার শতাধিক পরিবার। বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো কেটেছে জলমগ্ন অবস্থাতেই। অনেকেই দুর্গা ঠাকুরের মুখ দেখতে পর্যন্ত পারেন নি। দুর্গা পুজোর শেষে বাঙালির ঘরে ঘরে ধনদেবীর আরাধনা হলেও এই তরুণ পল্লী এলাকায় বেশিরভাগ ঘরেই হল না লক্ষ্মী পুজো। স্থানীয়রা জানালেন, লক্ষ্মী পুজো করার জন্য পুরোহিত মশাইকে একাধিকবার অনুরোধ করা হলেও এই জল পেরিয়ে পুজো করতে আসতে রাজি হন নি কোনও পুরোহিত। তাই এ বছর ওই এলাকায় কোন বাড়িতেই হল না লক্ষ্মী পুজো।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন