প্রতারিত গৃহবধূ
লাকি ড্র এর মাধ্যমে প্রাপ্তিযোগ হবে। সেখানে দশ হাজার টাকা জমা দিলে মিলবে কুড়ি হাজার টাকা। লোভের বশবর্তী হয়ে এমন এক অদ্ভুত প্রস্তাবে সাড়া দিয়ে প্রতারিত হলেন এক গৃহবধূ। খোয়ালেন নগদ ১০ হাজার টাকা। উত্তর ২৪ পরগনার হাবরা থানার আটুলিয়া এলাকার ঘটনা। এলাকার বাসিন্দা পারভীন মন্ডলের কাছে একটি অচেনা নম্বর থেকে ফোন করে বলা হয় যে, লাকি ড্র এর মাধ্যমে তাঁকে বেছে নেওয়া হয়েছে। তিনি ২০ হাজার টাকা পাবেন। তারজন্য অবশ্য তাঁকে ১০ হাজার টাকা জমা দিতে হবে। একটি অচেনা মোবাইল রিচার্জের দোকানে গিয়ে নির্দিষ্ট একটি নম্বরে ১০ হাজার টাকা জমা দিলেই কিছুক্ষণের মধ্যে ওই বধূ ২০ হাজার টাকা পেয়ে যাবেন। এমনই প্রস্তাব দেওয়া হয়। অচেনা ব্যক্তির কথায় মন্ত্রমুগ্ধের মতো ওই বধূ একটি মোবাইলের দোকানে গিয়ে অচেনা নম্বরে বিশেষ অ্যাপের মাধ্যমে ১০ হাজার টাকা জমা করেন। বেশ কিছু সময় কেটে গেলেও অপর প্রান্ত থেকে কোনও সাড়া না মেলায় ওই বধূ সেই নম্বরে ফোন করতে গিয়ে দেখেন সেই ফোনটি সুইচড অফ। আর তখনই ওই বধূ বুঝতে পারেন যে, তিনি প্রতারণার ফাঁদে পরেছেন। চোখের নিমেষে ১০ হাজার টাকা খুইয়ে ফেলে কান্নায় ভেঙে পরেন ওই বধূ।
বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব
রাজ্য নেতৃত্ব বার বার সতর্ক করলেও ফের বিজেপির বনগাঁ সাংগঠনিক জেলায় গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে এলো। শনিবার রাতে বিজেপির গাইঘাটা ১ নম্বর মন্ডল কমিটির পক্ষ থেকে ঠাকুরনগর স্টেশনের পাশে মঞ্চ করে বনগাঁর বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুরকে সংবর্ধনা দেওয়ার আয়োজন করা হয়েছিল। সেই অনুষ্ঠানে দেখা মিলল না বিজেপির বনগাঁ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি মনস্পতি দেব সহ অন্যান্য জেলা নেতৃত্বকে। সম্বর্ধনা অনুষ্ঠান সম্পর্কে বিজেপির বনগাঁ সাংগঠনিক জেলার অন্যতম সাধারণ সম্পাদক প্রবীর রায় বলেন, এমন কোনও অনুষ্ঠানের কথা জানা নেই। সভাপতিও এই অনুষ্ঠান সম্পর্কে জানেন না বলে দাবি করেন তিনি। গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কথা তিনি অবশ্য অস্বীকার করেন। যদিও সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজক গাইঘাটা ১ নম্বর মন্ডলের সভাপতি দিব্যেন্দু মন্ডল দাবি করেন, জেলার সমস্ত নেতৃত্বকেই অনুষ্ঠানের বিষয়ে জানানো হয়েছে। মঞ্চে জেলা সভাপতির ছবি না থাকাটা অনিচ্ছাকৃত ভুল
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন