বোমা নিষ্ক্রিয় করল বম্ব স্কোয়ার্ড
বীরভুমের কাঁকড়তলা থানা এলাকার সাহাপুর থেকে উদ্ধার হওয়া বোমা নিষ্ক্রিয় করল বম্ব স্কোয়াড। সাহাপুরে পরিত্যক্ত ইসিএলের কোয়ার্টার থেকে সোমবার উদ্ধার হয় ৭০ টি তাজা বোমা। খবর দেওয়া হয় সিআইডিকে। রামপুরহাটে বিস্ফোরনের ঘটনার জেরে জেলা জুড়ে বোমা উদ্ধারে নেমেছে বীরভুম জেলা পুলিশ। এদিন কাকড়তলা থানার সাহাপুরের ফাঁকা জায়গায় বোমাগুলি নিষ্ক্রিয় করা হয়। কে বা কারা এই বোমাগুলি কি কারণে রেখেছিল, তা তদন্ত করছে পুলিশ। এদিকে, এদিন উত্তর ২৪ পরগনার বাগদা থানা এলাকা থেকে উদ্ধার হওয়া সন্দেহজনক কৌটো পরীক্ষা করল সিআইডির বম্ব স্কোয়াড শাখা। গত ১৯ জুলাই উত্তর ২৪ পরগনার বাগদা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি গোপা রায়ের বাড়ির সামনে থেকে সন্দেহজনক কৌটো উদ্ধার ঘিরে তৃণমূলের অন্দরে একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছিল। পরীক্ষামূলকভাবে হেলেঞ্চা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার একটি ফাঁকা মাঠে বিস্ফোরণের জন্য কৌটো দুটি ব্যবহার করা হয়। পুলিশের তরফ থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।
কোভিড কেয়ার মোবাইল ভ্যানের উদ্বোধন
উত্তর ২৪ পরগনা জেলার একটি সোসাইটির উদ্যোগে কোভিড কেয়ার মোবাইল ভ্যানের উদ্বোধন হল আজ। এদিন বনগাঁ ব্লকের ঘাটবাওড় গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে এটির শুভারাম্ভ করলেন বনগাঁ ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাক্তার মৃগাঙ্ক সাহা রায়। উপস্থিত ছিলেন সোসাইটির সভাপতি সম্রাট মজুমদার। সাধারণ মানুষের মধ্যে করোনা সচেতনতা বৃদ্ধি করার জন্যই বনগাঁ মহকুমার সমস্ত স্থানে এই মোবাইল ভ্যানটি ব্যবহার করা হবে বলে জানিয়েছেন সোসাইটির সভাপতি সম্রাট মজুমদার। সচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি এই মোবাইল ভ্যান থেকে সাধারণ মানুষের মধ্যে মাস্ক ও স্যানিটাইজার বিতরণও করা হবে। আগামী দিনে এই ভ্যান থেকে র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেষ্ট করার ব্যবস্তা করতে চান উদ্যোক্তারা। তবে সে ব্যাপারে সরকারি অনুমোদন প্রয়োজন।
অতিরিক্ত ফি নেওয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
অতিরিক্ত ফি নেওয়ার প্রতিবাদে উত্তর ২৪ পরগনার মধ্যমগ্রাম বিবেকানন্দ কলেজের ছাত্রছাত্রীরা বিক্ষোভ দেখালেন। করোনা সংক্রমণের কারণে প্রায় এক বছরের বেশি সময় ধরে বন্ধ স্কুল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়। এই পরিস্থিতিতে অনলাইন ক্লাস ও পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের পঠন-পাঠন চলছে। কলেজ বন্ধ, তাও সব রকম কলেজ ফি দাবি করছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। ফি কমানোর দাবিতে সোমবার সকাল থেকে মধ্যমগ্রাম বিবেকানন্দ কলেজ এর ছাত্রছাত্রীরা বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। তাঁদের দাবি, করোনা মহামারীকালে এমন অনেক ছাত্রছাত্রীদের পরিবার রয়েছে, যারা কর্মহীন হয়ে পড়েছেন। বহু ছাত্রছাত্রী তাঁদের পরিবারের প্রিয়জনকে হারিয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে কলেজ বন্ধ। তবুও কলেজের পক্ষ থেকে সমস্তরকম ফিস চাওয়া হচ্ছে। কলেজ বন্ধ, তাও কেন তারা জলের বিল, ইলেকট্রিক বিল, জিমের বিল সহ আরও আনুষঙ্গিক ফি তাঁদের দিতে হবে? প্রশ্ন তোলেন তাঁরা। অবিলম্বে কলেজের এইসব ফিস বাতিলের দাবি জানিয়েছেন ছাত্রছাত্রীরা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন